Wellcome to National Portal

মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

ভিশন ও মিশন

আমাদের লক্ষ হচ্ছে সকল সুবিধা বঞ্চিত মানুষকে আমাদের সকল প্রাকার সুবিধা প্রদন করা।

ক্যান্সার, কিডনী, লিভার সিরোসিস, স্ট্রোকে প্যারালাইজড, জন্মগত হৃদরোগ এবং থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত রোগীদের আর্থিক সহায়তা কর্মসূচি বাস্তবায়ন নীতিমালা, ২০১৯ (সংশোধিত)

ক্যান্সার, কিডনী, লিভার সিরোসিস, স্ট্রোকে প্যারালাইজড, জন্মগত হৃদরোগ এবং থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত রোগীদের আর্থিক সহায়তা কর্মসূচি, ২০১৯ (সংশোধিত) ২০১৩-১৪ অর্থ বছর হতে চালু হয়েছে। ক্যান্সার, কিডনী, লিভার সিরোসিস, স্ট্রোকে প্যারালাইজড, জন্মগত হৃদরোগ এবং থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত রোগীদের সনাক্ত করে সমাজসেবা অধিদফতরের জনবল, স্থানীয় প্রশাসন, জনপ্রতিনিধি ও সুধীজনের সহযোগিতায় নীতিমালা অনুসরণ করে প্রকৃত দুস্থ ও অসহায় ব্যক্তিদের তালিকা প্রণয়নপূর্বক গৃহীত কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। ক্যান্সার, কিডনী, লিভার সিরোসিস, স্ট্রোকে প্যারালাইজড, জন্মগত হৃদরোগ এবং থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত গরীব রোগীদের জন প্রতি ৫০,০০০/- (পঞ্চাশ হাজার) টাকা হারে বাজেট প্রাপ্তি সাপেক্ষে চিকিৎসা সহায়তা প্রদান করা হয়। এর মাধ্যমে আক্রান্ত রোগীর পরিবারের ব্যয়ভার বহনে এবং সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে সহায়তা করা হয়।

বেদে ও অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন কর্মসূচি

বেদে ও অনগ্রসর জনগোষ্ঠী বাংলাদেশের জনসংখ্যার একটি ক্ষুদ্র অংশ ।সমাজসেবা অধিদফতরের জরিপমতে বাংলাদেশে প্রায় ১৩,২৯,১৩৫ জন অনগ্রসর জনগোষ্ঠী এবং ৭৫,৭০২  জন বেদে জনগোষ্ঠী রয়েছে।  জেলে, সন্যাসী, ঋষি, বেহারা, নাপিত, ধোপা, হাজাম, নিকারী, পাটনী, কাওড়া, তেলী,পাটিকর , বাঁশফোর, ডোমার, রাউত, তেলেগু, হেলা, হাড়ি, লালবেগী, বাল্মিগী, ডোম ইত্যাদি তথাকথিত নিম্নবর্ণের জনগোষ্ঠী এ অনগ্রসর  সম্প্রদায়ভুক্ত। যাযাবর জনগোষ্ঠীকে বেদে সম্প্রদায় হিসেবে পরিচিত। বেদে জনগোষ্ঠীর শতকরা ৯৯ ভাগ মুসলিম এবং শতকরা ৯০ ভাগ নিরক্ষর। ৮টি গোত্রে বিভক্ত বেদে জনগোষ্ঠীর মধ্যে মালবেদে, সাপুড়িয়া, বাজিকর, সান্দার, টোলা, মিরশিকারী, বরিয়াল সান্দা ও গাইন বেদে ইত্যাদি। এদের প্রধান পেশা হচ্ছে ক্ষুদ্র ব্যবসা, তাবিজ-কবজ বিক্রি, সর্প দংশনের চিকিৎসা, সাপ ধরা, সাপের খেলা দেখানো, সাপ বিক্রি, আধ্যাত্মিক স্বাস্থ্য সেবা, শিংগা লাগানো, ভেষজ ঔষধ বিক্রি, কবিরাজি, বানর খেলা, যাদু দেখানো প্রভৃতি।

 

২০১২-২০১৩ অর্থ বছরে পাইলট কর্মসূচির মাধ্যমে ৭টি জেলায় এ কার্যক্রম শুরু হয়। পাইলট কার্যক্রমভুক্ত ৭টি জেলা হচ্ছে ঢাকা, চট্টগ্রাম, দিনাজপুর, পটুয়াখালী, নওগাঁ, যশোর ,বগুড়া এবং হবিগঞ্জ । ২০১২-১৩ অর্থবছরে বরাদ্দ ছিল ৬৬,০০,০০০ (ছিষট্টি লক্ষ) টাকা।  ২০১৩-১৪ অর্থবছরে নতুন ১৪ জেলাসহ মোট ২১টি  জেলায় এ কর্মসূচি বাস্তবায়িত হয় এবং জেলাগুলো হচ্ছে ঢাকা, নারায়নগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, গোপালগঞ্জ, ফরিদপুর, শেরপুর, টাঙ্গাইল, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, ব্রাহ্মণবাড়ীয়া, কুমিল্লা, পাবনা, নওগাঁ, দিনাজপুর, নীলফামারী, যশোর, কুষ্টিয়া, বরিশাল, ভোলা, পটুয়াখালী এবং হবিগঞ্জ। ২০১৩-১৪ অর্থবছরে বরাদ্দ ছিল ৭,৯৬,৯৮,০০০.০০ (সাত কোটি ছিয়ানববই লক্ষ আটানববই হাজার) টাকা। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে পূর্বের ২১ জেলায় এ কার্যক্রম বাস্তবায়িত হচ্ছে। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে বরাদ্দকৃত অর্থের  পরিমাণ ৯,২২,৯৪,০০০ টাকা। ২০১৫-১৬ অর্থ বছরে ৬৪ জেলায় সম্প্রসারন করা হয়েছে এবং বরাদ্দকৃত অর্থের পরিমাণ ১৮ কোটি টাকা।২০১৮-১৯ অর্থ বছরে ৬৪ জেলায় বরাদ্দকৃত অর্থের পরিমাণ ৫০ কোটি ০৩ লক্ষ টাকা। ২০১৯-২০ অর্থ বছরে ৬৪ জেলায় বরাদ্দকৃত অর্থের পরিমাণ ৫৭ কোটি ৮৭ লক্ষ টাকা।

 

 

লক্ষ্য  উদ্দেশ্য :

  • স্কুলগামী  বেদে ও অনগ্রসর শিক্ষার্থীদের শিক্ষিত করে গড়ে তোলার লক্ষ্যে লক্ষ্যে ৪ স্তরে (জনপ্রতি মাসিক প্রাথমিক ৭০০, মাধ্যমিক ৮০০, উচ্চ মাধ্যমিক ১০০০ এবং উচ্চতর ১২০০ টাকা হারে) উপবৃত্তি প্রদান ;
  • বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কর্মক্ষম  বেদে ও অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর দক্ষতা বৃদ্ধি ও আয়বর্ধনমূলক কর্মকান্ডে সম্পৃক্ত করে তাদের সমাজের মূলস্রোতধারায় আনয়ন ;
  • ৫০ বছর বা তদুর্ধ্ব বয়সের অক্ষম ও অসচ্ছল ব্যক্তিকে বিশেষ ভাতা জনপ্রতি মাসিক  ৫০০ টাকা প্রদান।
  • প্রশিক্ষণোত্তর পুর্নবাসন সহায়তা ১০,০০০/-(দশ হাজার) টাকা।

পরিসংখ্যান:

অর্থবছর

উপকারভোগীর সংখ্যা

শিক্ষা উপবৃত্তি

ভাতা

প্রশিক্ষণ

প্রশিক্ষণ উত্তর সহায়তা

২০১২-১৩

৮৭৫

২১০০

চালু হয় নি

চালু হয় নি

২০১৩-১৪

২৮৭৭

১০৫০০

১০৫০

চালু হয় নি

২০১৪-১৫

২৮৭৭

১০৫৩৯

১০৫০

২১০

২০১৫-১৬

৮৫২৬

১৯১৩৯

১২৫০

১২৫০

২০১৬-১৭ ৮৫৮৫ ১৯৩০০ ১২৫০

১২৫০

২০১৭-১৮ ১০৭৩২ ২৩২০০ ২০০০

২০০০

২০১৮-১৯

১৯০০০ ৪০০০০ ২৫০০ ২৫০০

২০১৯-২০ অর্থবছরে অনগ্রসর উপকারভোগীর সংখ্যা:

বয়স্ক/বিশেষ ভাতাভোগী                                         :      ৪৫০০০ জন।

৪টি স্তরে শিক্ষা উপবৃত্তি গ্রহণকারী                              :  ২১৯০০ জন।

আর্থসামাজিক প্রশিক্ষণ গ্রহণকারী                               : ২৪২০ জন ।

প্রশিক্ষণোত্তর সহায়তা গ্রহণকারী                                :  ২০০০ জন ।

মোট উপকারভোগী                                                :    ৭১৩২০ জন                                             

২০১৯-২০ অর্থবছরে বেদে উপকারভোগীর সংখ্যা:

বয়স্ক/বিশেষ ভাতাভোগী                                         : ৫০০০ জন।

৪টি স্তরে শিক্ষা উপবৃত্তি গ্রহণকারী                              : ৪০০০ জন।

আর্থসামাজিক প্রশিক্ষণ গ্রহণকারী                               : ৫০০ জন ।

প্রশিক্ষণোত্তর সহায়তা গ্রহণকারী                                : ৫০০ জন ।

মোট উপকারভোগী                                                : ১০০০০ জন ।

 

সেবা প্রাপ্তির স্থান/অফিসের নাম:

উপজেলা/শহর সমাজসেবা অফিস

 

দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তা / কর্মচারী:

উপজেলা / শহর সমাজসেবা কর্মকর্তা

 

সেবা প্রদান পদ্ধতি (সংক্ষেপে):

বরাদ্দ প্রাপ্তি সাপেক্ষে উপজেলা / শহর  সমাজসেবা অফিসার বিজ্ঞপ্তি প্রচার করেন। অত:পর নির্ধারিত ফরমে আগ্রহী ব্যক্তিদের সমাজসেবা অফিসার বরাবর আবেদন করতে হয় । প্রাপ্ত আবেদন ইউনিয়ন কমিটি কর্তৃক সরেজমিনে যাচাই-বাছাই করে প্রস্তাব আকারে উপজেলা কমিটিতে প্রেরণ করা হয়। অত:পর উপজেলা কমিটি  যাচাই বাছাই করে বরাদ্দ অনুসারে উপকারভোগী নির্বাচন করে। নির্বাচিত ব্যক্তির নামে ব্যাংক হিসাব খোলা এবং কেন্দ্রীয় হিসাব হতে ভাতা বা উপবৃত্তির টাকা স্থানান্তর করে নির্বাচিত ব্যক্তিকে অবহিতকরণপূর্বক ভাতা বা উপবৃত্তি বিতরণ সম্পন্ন করা হয় ।

১৮ বছর বয়সের উর্ধ্ব কর্মক্ষম ব্যক্তিদেরকে ট্রেড ভিত্তিক প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয় । প্রশিক্ষণার্থীদেরকে প্রশিক্ষণোত্তর অফেরতযোগ্য আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়।

 

সেবা প্রাপ্তির প্রয়োজনীয় সময়:

নতুন বরাদ্দ প্রাপ্তি সাপেক্ষে আবেদনের ০৩ মাসের মধ্যে;

পুরাতন বা নিয়মিতদের ক্ষেত্রে ০৭ কর্মদিবস

 

প্রয়োজনীয় ফি/ট্যাক্স/আনুষঙ্গিক খরচ:

বিনামূল্যে

 

সংশ্লিষ্ট আইন/বিধিনীতিমালা:

বিশেষ ভাতা ৫০০/- মাসিক

উপবৃত্তি :

প্রাথমিক-৭০০/-

মাধ্যমিক-৮০০/-

উচ্চ মাধ্যমিক-১০০০/-

স্নাতক বা স্নাতকোত্তর-১২০০/-

প্রশিক্ষণ;

প্রশিক্ষণার্থীদের আর্থিক সহায়তা ১০,০০০/- (অফেরতযোগ্য)

দলিত, হরিজন ও বেদে জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন কর্মসূচি নীতিমালা ২০১৩

 

নির্দিষ্ট সেবা পেতে ব্যর্থ হলে পরবর্তী প্রতিকারকারী কর্মকর্তা

১. চেয়ারম্যান উপজেলা পরিষদ (সংশ্লিষ্ট উপজেলা)

২. জেলা প্রশাসক (সংশ্লিষ্ট জেলা) বা সিটিকরপেরেশন / পৌরসভার ক্ষেত্রে প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা / আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা (সংশ্লিষ্ট প্রশাসন)

৩. কর্মসূচি পরিচালক

 

 

এখন অনলাইনে আবেদন করা যাচ্ছে.......

আবেদনের পূর্বে নিম্নবর্ণিত নির্দেশিকা ভালভাবে পড়ুন:


অনলাইনে আবেদন করুন: www.welfaregrant.gov.bd

প্রতিবন্ধিতা শনাক্তকরণ জরিপ কর্মসূচি

প্রতিবন্ধিতা শনাক্তকরণ জরিপ কর্মসূচি:

 

প্রতিবন্ধিতা জীববৈচিত্রের একটি অংশ। সব প্রতিবন্ধিতা দৃশ্যমান নয়। কোনো কোনো ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধিতা দীর্ঘস্থায়ীও নয়। বরং বিভিন্ন ক্ষেত্রে অস্থায়ী প্রতিবন্ধিতা দেখা যায়। বাংলাদেশে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক প্রতিবন্ধীব্যক্তি রয়েছে মর্মে ধারণা করা হয়। প্রতিবন্ধীব্যক্তিবর্গের মধ্যে বেশিরভাগই দারিদ্র্যের শিকার তথা নিম্নআয়ভুক্ত বলে বিভিন্ন গবেষণায় এতৎসংক্রান্ত তথ্য লক্ষ্য করা যায়। প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠীর দারিদ্র্য নিরসন ও জীবনমান উন্নয়নে কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ সময়ের দাবী। দারিদ্র্য নিরসন ও জীবনমান উন্নয়নের জন্য প্রয়োজন তাদের উপযোগী চিকিৎসা, শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ প্রদানে লক্ষ্যভিত্তিক পরিকল্পিত কার্যক্রম গ্রহণ। এই লক্ষ্যে প্রতিবন্ধিতার ধরন চিহ্নিতকরণ, মাত্রা নিরূপণ ও কারণ নির্দিষ্টপূর্বক প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠী’র সঠিক পরিসংখ্যান নির্ণয়ের নিমিত্ত দেশব্যাপী ‘প্রতিবন্ধিতা শনাক্তকরণ জরিপ কর্মসূচি’ গ্রহণ করা হয়।

 

দেশব্যাপী প্রসারের পূর্বে পদ্ধতিগত কার্যকারিতা নির্ভুল করার লক্ষ্যে পাইলটভিত্তিতে এ জরিপ মে ২০১২ এ শুরু হয়। ২০১১-২০১২ অর্থ বছরে পাইলটভিত্তিতে গোপালগঞ্জ জেলা এবং জামালপুর সদর, বরুড়া (কুমিল্লা), পবা (রাজশাহী), মোড়েলগঞ্জ (বাগেরহাট), বরিশাল সদর, চুনারুঘাট (হবিগঞ্জ) ও ফুলবাড়ি (দিনাজপুর) উপজেলা সর্বমোট ১২ টি উপজেলা ও দুইটি ইউসিডিতে জরিপ কাজ সম্পন্ন করা হয়। ২০১২-১৩ অর্থবছরে পাইলটভিত্তিতে জরিপ পরিচালিত উপজেলা ব্যতীত দেশের অবশিষ্ট এলাকায় বাড়ি বাড়ি গিয়ে জরিপ পরিচালনার উদ্যোগ নেওয়া হয়। ১ জুন ২০১৩ থেকে মাঠপর্যায়ে তথ্য সংগ্রহের কাজ শুরু হয় এবং ১৪ নভেম্বর ২০১৩ প্রাথমিক তথ্য সংগ্রহের কাজ সম্পন্ন হয়। ২০১৩-১৪ অর্থবছরে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর কর্তৃক মনোনীত ডাক্তার এবং জাতীয় প্রতিবন্ধী উন্নয়ন ফাউন্ডেশনের আওতাধীন প্রতিবন্ধী সেবা ও সাহায্যকেন্দ্রের কনসালট্যান্ট কর্তৃক জরিপের আওতাভুক্ত প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের প্রতিবন্ধিতার ধরন ও মাত্রা নিরূপণের কাজ শুরু হয়। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে বাদপড়া প্রতিবন্ধীব্যক্তিদেরকে জরিপভুক্তকরণ এবং ডাক্তার কর্তৃক শনাক্তকরণ করা হয়।

 

ডাক্তার কর্তৃক শনাক্তকৃত প্রতিবন্ধীব্যক্তিগণের তথ্যসমূহ যথাযথভাবে সংরক্ষণ এবং সংরক্ষিত তথ্যের আলোকে প্রতিবন্ধীব্যক্তিগণের সামগ্রিক উন্নয়ন নিশ্চিতকল্পে তথ্যভান্ডার তৈরির কাজ চলছে। ইউনিসেফ বাংলাদেশের আর্থিক সহায়তায় ওয়েববেজড সফটওয়্যারের মাধ্যমে উক্ত তথ্যভান্ডারে প্রতিবন্ধীব্যক্তিগণের তথ্যসমূহ সন্নিবেশিত হবে।

 

প্রতিবন্ধিতা শনাক্তকরণ জরিপ কর্মসূচির উদ্দেশ্য :

১. বাংলাদেশে প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠীর পরিবার/ব্যক্তির সংখ্যা নির্ধারণ;

২. দেশে দৃশ্যমান ও অদৃশ্যমান প্রতিবন্ধিতা শনাক্তকরণ;

৩. প্রতিবন্ধী ব্যক্তিকে নিবন্ধন এবং পরিচয়পত্র প্রদান;

৪. প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের ছবিসহ তথ্য সমবলিত data base প্রস্ত্তত করে এ সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্যাদি সকল প্রশাসনিক মন্ত্রণালয়ের ব্যবহার উপযোগীকরণ;

৫. সরকারের বিভিন্ন কর্মসূচি/প্রকল্পে সঠিকভাবে প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠীকে লক্ষ্যভুক্ত করা এবং লক্ষ্যভুক্তির কৌশল সহজতর করা; এবং

৬. প্রতিবন্ধী বিষয়ক জাতীয় নীতিমালা অনুযায়ী প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠীর কল্যাণ নিশ্চিত করা।

 

প্রতিবন্ধিতা শনাক্তকরণ জরিপ কর্মসূচি একটি চলমান কার্যক্রম। যে সকল প্রতিবন্ধি ব্যক্তি এখনও প্রতিবন্ধিতা শনাক্তকরণ জরিপের আওতাভুক্ত হননি, তারা নিম্নোক্ত সাক্ষাৎকার অনুসূচি ডাউনলোডপূর্বক যথাযথভাবে পূরণ করে নিকটস্থ সমাজসেবা কার্যালয়ে জমা দিন অথবা এই ইমেইলে